নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
নিকুঞ্জ কল্যান সমিতি প্রতিষ্ঠা হয় ২০০২ সালে
৯ বছর সংগঠনটি ভালোভাবে চললেও ২০০৯ সালে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জোরপূর্বক নিজেদের দখলে নেয় সংগঠনটি
নিয়মনিতি তোয়াক্কা না করে নিজেদের মতো করে শুরু করে চাঁদাবাজির এক বিশাল সিন্ডিকেট, গঠনতন্ত্রের নিয়মের বাইরে ভ্যান গাড়ি থেকে চাঁদা তোলা, বিভিন্ন দোকান বসিয়ে যা তোলা মোটা অংকের চাদা, ময়লা থেকে চাঁদা তোলা সহ নানন অপকর্ম চালাতে থাকে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের নামধারী সন্ত্রাসীরা।
তাদের বিরুদ্ধে কেউ কথা বললেই দেয়া হত মিথ্যা মামলা ও প্রান নাশের হুমকি।
তৎকালীন এ বিষয়ে থানায় অভিযোগ করে কোন প্রতিফলন পায়নি মূল কমিটির সদস্যরা।
৫ ই আগস্ট শেখ হাসিনা পালানোর পর পূর্বের কমিটির সদস্যরা সমাজসেবা অধিদপ্তরে অভিযোগ দাখিল করেন এবং পুনরায় কমিটি পূর্ণবহাল করার দাবিতে
আবেদন করা হয়।
এদিকে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী বাহিনারা মূল কমিটির সদস্য বলে দাবি করেন।
সমাজসেবা অধিদপ্তর ঘটনাটি আমলে নিয়ে তদন্ত করেন।
সমাজসেবা অধিদপ্তরের অফিসার বাহাউদ্দিন পারভেজ ঘটনাস্থলে গিয়ে দুই কমিটির সদস্যদের সাথে কথা বলেন।
পূর্বের কমিটির সদস্যবৃন্দরা তারা বলেন ভবিষ্যতে নিকুঞ্জ কল্যান সমিতি সবার সহযোগিতায় মানব সেবায় নিয়োজিত থাকবে। এবং তারা দাবি করেন সমাজসেবা অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে প্রশাসন নিয়োগের মাধ্যমে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন দিয়ে এই সংগঠনটি পুনরায় চালু করতে।
এ বিষয়ে সমাজসেবা অধিদপ্তরের বাহাউদ্দিন পারভেজ বলেন আমরা দুই কমিটির সদস্যদের সাথে কথা বলেছি।
আমীা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত জানাবো
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নিকুঞ্জ কল্যাণ সমিতির পূর্বের মূল কমিটির যুগ্ন সম্পাদক নজরুল ইসলাম সরকার, সাংগঠনিক সম্পাদক জাহিরুল ইসলাম লিটন ও সাবেক নির্বাচন কমিশনার কামরুজ্জামান লিটন সহ সকল বাড়ি ও ফ্লাট মালিক সদস্যরা। আলোচনা শেষে ফ্যাসিবাদ আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান ও দেয় মূল কমিটির সদস্যরা