থাইরয়েড হরমোন কম উৎপন্ন হলে বলা হয় হাইপোথাইরয়েডিসম এবং বেশি উৎপন্ন হলে বলা হয় হাইপারথাইরয়েডিসম। থাইরয়েড হলে শরীরে কিছু পরিবর্তন দেখা যায়।
থাইরয়েড রোগীদের জন্য কিছু সবজি খাবার থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেয়া হয় কারণ কিছু সবজি থাইরয়েড গ্রন্থির কার্যক্রমে প্রভাব ফেলতে পারে। বিশেষত, শীতে পাওয়া কয়েকটি সবজি গোইট্রোজেনিক প্রভাব সৃষ্টি করতে পারে, যা থাইরয়েডের কার্যক্রমকে ব্যাহত করতে পারে।
জেনে নিন শীতের কোন তিনটি সবজির থাইরয়েড রোগীদের জন্য এড়িয়ে চলা ভালো-
২. ব্রকোলি – ব্রকোলিতেও গোইট্রোজেনিক উপাদান থাকে। এটি থাইরয়েড গ্রন্থির কার্যকারিতা হ্রাস করতে পারে এবং হরমোন উৎপাদন কমিয়ে দিতে পারে।
৩. ফুলকপি – ফুলকপিও একই ধরনের গোইট্রোজেনিক প্রভাব তৈরি করতে পারে। কাঁচা ফুলকপি খাওয়া থেকে বিরত থাকা ভালো, কারণ এতে থাইরয়েডের সমস্যা বৃদ্ধি পাওয়ার ঝুঁকি থাকে।
১. বাঁধাকপি: বাঁধাকপি গোইট্রোজেনিক উপাদান সমৃদ্ধ, যা থাইরয়েড হরমোন উৎপাদনে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। বিশেষ করে কাঁচা বাঁধাকপি বেশি ক্ষতিকর হতে পারে, তাই থাইরয়েড রোগীদের জন্য এটি খাওয়া পরিহার করা উচিত।
২. ব্রকোলি – ব্রকোলিতেও গোইট্রোজেনিক উপাদান থাকে। এটি থাইরয়েড গ্রন্থির কার্যকারিতা হ্রাস করতে পারে এবং হরমোন উৎপাদন কমিয়ে দিতে পারে।
৩. ফুলকপি – ফুলকপিও একই ধরনের গোইট্রোজেনিক প্রভাব তৈরি করতে পারে। কাঁচা ফুলকপি খাওয়া থেকে বিরত থাকা ভালো, কারণ এতে থাইরয়েডের সমস্যা বৃদ্ধি পাওয়ার ঝুঁকি থাকে।
তবে এগুলো পুরোপুরি বাদ দেয়ার দরকার নেই; মাঝে মাঝে ভালোভাবে রান্না করে খেলে ক্ষতির আশঙ্কা কমে। রান্নার সময় উচ্চ তাপে রান্না করার মাধ্যমে এগুলোর গোইট্রোজেনিক প্রভাব অনেকটাই হ্রাস করা সম্ভব।